আন্তর্জাতিক

ভারতীয় সীমান্তের অভ্যন্তরে বাংলাদেশের যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ।

  বার্তা বিভাগ ১২ এপ্রিল ২০২৫ , ৩:৪১ অপরাহ্ণ ই-পিন্ট / ইপেপার

দুসস ডেস্কঃ ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার পলিয়ানপুরের ভারতীয় সীমান্তের অভ্যন্তরে ওয়াসিম নামে এক বাংলাদেশি যুবকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে বিএসএফের বিরুদ্ধ। ওয়াসিমের পরিবারের দাবি, পিটিয়ে হত্যার পর ওয়াসিমের মরদেহ ইছামতি নদীতে ফেলে দেওয়া হয়।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ওয়াসিমসহ আরও চারজন গত ৬ এপ্রিল ভারতের অভ্যন্তরে যায়। এসময় ভারতের হাবাসপুর বিএসএফ ক্যাম্পের টহল দল তদের ধাওয়া দেয়। পরে বাকিরা পালিয়ে আসলেও ওয়াসিম ধরা পড়ে। পরিবারের অভিযোগ, বিএসএফ ওয়াসিমকে পিটিয়ে হত্যার পর ইছামতি নদীতে ফেলে দিয়েছে।

ওয়াসিমের বড় ভাই মেহেদী হাসান অভিযোগ করেন, আমার ভাই ওয়াসিম ৩/৪ দিন ধরে নিখোঁজ রয়েছে। মাঝেমধ্যে সে ভারতে পারাপার করতো বলে শুনেছি। গত ৮ এপ্রিল ওয়াসিমসহ কয়েকজন সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে যায়। এসময় বিএসএফ তাদের ধাওয়া করে। পরে বাকিরা পালিয়ে আসলেও ওয়াসিমকে ধরে পিটিয়ে নদীতে ফেলে দেয় বিএসএফ।

ওয়াসিমের বাবা রমজান আলী বলেন, নদী থেকে একটি মরদেহ বিএসএফ নিয়ে গেছে বলে জানতে পেরেছি। বিভিন্ন সূত্রে নিশ্চিত হয়েছি লাশটি আমার ছেলে ওয়াসিমের। মরদেহ ফিরিয়ে দিতে শনিবার বাঘাডাঙ্গা ৫৮-বিজিবির কোম্পানি কমান্ডারের কাছে লিখিতভাবে আবেদন করেছি।

খালিশপুর ৫৮ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্ট্যান্ট কর্নেল রফিকুল আলম জানান, মরদেহটি ইছামতি নদীর ভারতীয় অংশে থাকায় উদ্ধার করা যায়নি। তবে বিএসএফকে জানানো হয়েছে। মৃতদেহটি বাংলাদেশির কিনা তা এখনও আমরা জানতে পারিনি। এছাড়া কেউ তাদের পরিবারের সদস্য নিখোঁজের খবরও জানায়নি।

আরও খবর:

Sponsered content

শিক্ষকদের লাগাতার অবস্থান কর্মসূচির ১৬তম দিন চলমান

বরেণ্য শিল্পোদ্যোক্তা মোহাম্মদ ওমর ফারুক ট্রাভেল এন্ড ট্যুরিজম আইকনিক অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত

ভালুকায় ফুট ওভার ব্রিজ দখলমুক্ত করতে নির্বাহী কর্মকর্তার অভিযান

ধর্ষকের শাস্তির দাবীতে টঙ্গীবাড়ীতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল

চিত্রনায়ক ওস্তাদ জাহাঙ্গীর আলম ট্রাভেল এন্ড ট্যুরিজম আইকনিক আজীবন সম্মাননায় ভূষিত

রুর‌্যাল জার্নালিস্ট ফাউন্ডেশন (আরজেএফ)’র সাংগঠনিক গতিশীলতা অব্যাহত রাখতে গঠনতন্ত্রের (১০) ১ ধারা মোতাবেক আংশিক কো-অফট কাউন্সিল গত ১৭ মার্চ ঢাকার তোপখানা রোডস্থ বাংলাদেশ শিশু কল্যাণ পরিষদ কনফারেন্স হলে আরজেএফ চেয়ারম্যান এস এম জহিরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। এতে নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব পালন করেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে)’র সিনিয়র সদস্য মহসীন আহমেদ স্বপন। কো-অফট কাউন্সিলে যারা বিভিন্ন পদে নির্বাচিত হয়েছেন তারা হলেন কো-চেয়ারম্যান হৃদয় চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ আমিনুল ইসলাম, মোঃ আবুল খায়ের, মোঃ জামান ভূঁইয়া, এম এ সাত্তার মজনু, দপ্তর সম্পাদক নবাব সালেহ আহমদ, সাংগঠনিক সম্পাদক মিলন মল্লিক, ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ আবু মুসা, আইন বিষয়ক সম্পাদক, সরদার মোঃ শাহ আলম, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক মোঃ জাফর আলী, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ সেকান্দর আলী, সহ-বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ জহিরুল ইসলাম, সহ-শ্রম ও কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক মোঃ সোহেল রানা। প্রকাশ থাকে যে, গত ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে আরজেএফ’র জাতীয় কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সেই মোতাবেক আংশিক কো-অফট কাউন্সিলে নির্বাচিতদের মেয়াদ যথা সময়েই সমাপ্ত হবে।